দেশের ইতিহাসে বিরল রাজকীয় প্রত্যাবর্তন: মির্জা ফখরুলের মন্তব্য Staff Staff Reporter প্রকাশিত: ৩:৩৩ অপরাহ্ণ, ডিসেম্বর ২৭, ২০২৫ বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফিরে আসাকে দেশের ইতিহাসে একটি অসাধারণ ও বিরল ঘটনা হিসেবে অভিহিত করেছেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, এই বৃহৎ ও রাজকীয় প্রত্যাবর্তন দেখে পুরো বাংলাদেশ উত্তেজিত ও অনুভূতিতে বিভোর হয়ে উঠেছে। বিশ্ব গণমাধ্যমও বাংলাদেশের ভবিষ্যতের সম্ভাব্য প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তারেক রহমানের নাম উচ্চারিত করছে। শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) রাজধানীর শেরেবাংলানগরে গণমাধ্যম কর্মীদের সঙ্গে আলাপের সময় তিনি এসব কথা বলেন। মির্জা ফখরুল উল্লেখ করেন যে, বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে এ ধরনের মহামূল্য ও স্বতঃস্ফূর্ত স্বাগত ও প্রত্যাবর্তন খুব অল্প সময়ে দেখা যায়, যা সাধারণত কিছুই সম্ভব নয়। এই ঘটনায় দেশের মানুষের মধ্যে নতুন করে আশা জেগেছে, ভেতরে উদ্দীপনা ফিরে এসেছে। তারেক রহমানের কাছে জনগণের অগণিত সমর্থন এবং প্রত্যাশা রয়েছে, যা তিনি দেশের উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির লক্ষ্য নিয়ে একটি পরিকল্পনা নিয়ে এসেছেন। আশাকরি তিনি ইনশাআল্লাহ নিজ পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করবেন, যার মাধ্যমে বাংলাদেশ আরও একটি সুদৃঢ় ও সুখী-সমৃদ্ধ দেশের পথে এগিয়ে যাবে। ফখরুল এও বলেন, আমরা বিশ্বাস করি যে, তারেক রহমানের এই প্রত্যাবর্তন বাংলাদেশের রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আনবে, এবং দেশনেত্রীর নেতৃত্বে সুবাতাস বইতে শুরু করেছে। বাংলাদেশে শুধু তার দল নয়, বরং সাধারণ জনগণ ও গণতান্ত্রিক মানুষ সবাই এই নেতার নেতৃত্বে সত্যিকার অর্থে একটি সুখী, সমৃদ্ধ ও গণতান্ত্রিক দেশে রুপান্তর দেখতে অপেক্ষা করছে। মহাসচিব আরও উল্লেখ করেন, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের মতো একজন তরুণ ও সম্ভাবনাময় নেতার জন্য এ ধরনের জনগণের ব্যাপক সংবর্ধনা ও সমর্থন বিরল ঘটনা। বিশ্ব গণমাধ্যম তারেক রহমানকে বাংলাদেশের ভবিষ্যতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখছে। মির্জা ফখরুল উল্লেখ করেন যে, বাংলাদেশের রাজনৈতিক আকাশে এখন সুখের বাতাস বইছে, যা তারেকে দেশের জন্য এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা হিসেবে নির্দেশ করে। এই প্রত্যাবর্তন শুধু ব্যক্তিগত ঘটনা নয়, এটি দেশের রাজনীতিতে একটি ইতিবাচক পরিবর্তনের সূচনা এবং গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও জনগণের প্রত্যাশা পূরণের পথে বড় পথপ্রদর্শক। SHARES রাজনীতি বিষয়: