৭ নভেম্বরের চেতনায় উজ্জীবিত বিএনপি Staff Staff Reporter প্রকাশিত: ৩:৩৩ অপরাহ্ণ, নভেম্বর ৮, ২০২৫ দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের জন্য ৭ নভেম্বর একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন। এই দিনে সৈনিক ও জনতা একজোট হয়ে দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হয়েছিলেন, যা ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা হবে। এই ঐতিহাসিক স্মৃতির আলোকে উজ্জীবিত হয়ে দেশের গণতন্ত্র রক্ষার জন্য সব দলের নেতাকর্মীরা সবাইকে একসঙ্গে থাকার আহ্বান জানাচ্ছেন। সাধারণভাবে বললে, শুক্রবার জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে রাজধানী ও দেশের বিভিন্ন স্থান থেকেই বর্ণাঢ্য র্যালি ও সমাবেশের আয়োজন করা হয়, যেখানে নেতারা এই ঐতিহাসিক দিনটির মাহাত্ম্য তুলে ধরেন। ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বরের সিপাহী-জনতার অভ্যুত্থানকে স্মরণ করে এই দিন সারাদেশে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হয়। এই দিনটি বিশেষ משמעות রাখে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বের জন্য, যিনি দেশের জন্য এক সাহসী ও গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তনের সূচনা করেছিলেন। রাজধানীতে আজ বর্ণাঢ্য এক র্যালি অনুষ্ঠিত হয়, যার শুরু হয় নয়াপল্টন দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে। র্যালিটি কাকরাইল, মালিবাগ, বাংলামোটর হয়ে শেষ হবে সোনারগাঁও হোটেলের সামনে। এর আগে দলীয় সমাবেশের জন্য অস্থায়ী মঞ্চ তৈরি করা হয় দলের নেতাকর্মীদের জন্য। এই অভিযানে নেতৃত্ব দেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।অপরদিকে, বিভিন্ন জেলার নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিরা বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে দিনটির গুরুত্ব তুলে ধরেন। রাজশাহী, বগুড়া, বান্দরবান, কুষ্টিয়া, লালমনিরহাট, মাগুরা, বরগুনা, সিলেটসহ বিভিন্ন স্থান থেকে নেতা-কর্মীরা শহীদ জিয়াউর রহমানের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে নানা কর্মসূচি পালন করেছেন। এছাড়া, দীর্ঘদিনের জন্য এই দিনটি দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে বিশেষ গুরুত্ব পায়। এর মধ্যে বিভিন্ন আলোচনা সভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়। সব মিলিয়ে, ৭ নভেম্বরের এই দিনটি দেশের গণতান্ত্রিক ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ একটি অধ্যায় হিসেবে চিহ্নিত করা হয়, যেখানে সকল নেতাকর্মী একযোগে দেশের মুক্তি ও সার্বভৌমত্বের জন্য কাজ করতে ঐক্যবদ্ধ হন। দেশের সব প্রান্ত থেকে এই দিনটির মাহাত্ম্য আরো শক্তিশালী করে তুলছে। SHARES রাজনীতি বিষয়: