ইভ্যালির রাসেল ও শামীমার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা Staff Staff Reporter প্রকাশিত: ৭:৩৫ পূর্বাহ্ণ, জানুয়ারি ১৭, ২০২৪ চেক জালিয়াতির তিন মামলায় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির এমডি মোহাম্মদ রাসেল ও তার স্ত্রী প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। সোমবার (১৫ জানুয়ারি) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. আলী হায়দারের আদালত এ আদেশ দেন। এর আগে এ মামলায় আসামিদের আদালতে হাজির হতে সমন জারি করা হয়। আসামিরা আদালতে হাজির না হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। মামলার সূত্রে জানা যায়, বাদী তানভীর হোসেন ২০২১ সালের ১৩ মার্চ বিজ্ঞাপন দেখে একটি মোটরসাইকেল কেনা বাবদ দুই লাখ ৪৫ হাজার টাকা মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে পরিশোধ করেন। নির্দিষ্ট ৪৫ দিনের মধ্যে পণ্য সরবরাহের কথা থাকলেও আসামিরা তা সরবরাহ করেননি। এরপর ১৩ সেপ্টেম্বর পণ্যের সমমূল্যের একটা চেক দেয় প্রতিষ্ঠানটি। কিন্তু চেকটি নগদায়নের জন্য একাধিক ব্যাংকে জমা দিলে তা ডিজঅনার হয়। সবশেষ গত বছরের ২২ অক্টোবর তাদেরকে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হলেও কোনো পদক্ষেপ নেননি শামীমা নাসরিন ও মো. রাসেল। তাই তাদের বিরুদ্ধে বাদী মামলা করেন। ইভ্যালির প্রতিষ্ঠাতা মো. রাসেল ও তার স্ত্রী কোম্পানির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনকে ২০২১ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর গ্রেপ্তার করে র্যাব। এরপর চেক জালিয়াতি, টাকা দিয়ে পণ্য না পাওয়াসহ নানা অভিযোগে তাদের বিরুদ্ধে সারা দেশে অনেক মামলা হয়। গত বছরের ১৮ ডিসেম্বর কাশিমপুর কারাগার থেকে জামিনে বের হন ইভ্যালির সিইও। থেকেই গ্রাহকদের আস্থা অর্জনের জন্য নানা অফার ও পাওনা টাকা পরিশোধের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন মো. রাসেল। গত শনিবার (১৩ জানুয়ারি) অনলাইন প্ল্যাটফর্ম জুমে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান, আগামী মে মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে পুরনো গ্রাহকদের দেনা পরিশোধ শুরু হবে। SHARES অর্থনীতি বিষয়:
চেক জালিয়াতির তিন মামলায় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির এমডি মোহাম্মদ রাসেল ও তার স্ত্রী প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। সোমবার (১৫ জানুয়ারি) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. আলী হায়দারের আদালত এ আদেশ দেন। এর আগে এ মামলায় আসামিদের আদালতে হাজির হতে সমন জারি করা হয়। আসামিরা আদালতে হাজির না হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। মামলার সূত্রে জানা যায়, বাদী তানভীর হোসেন ২০২১ সালের ১৩ মার্চ বিজ্ঞাপন দেখে একটি মোটরসাইকেল কেনা বাবদ দুই লাখ ৪৫ হাজার টাকা মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে পরিশোধ করেন। নির্দিষ্ট ৪৫ দিনের মধ্যে পণ্য সরবরাহের কথা থাকলেও আসামিরা তা সরবরাহ করেননি। এরপর ১৩ সেপ্টেম্বর পণ্যের সমমূল্যের একটা চেক দেয় প্রতিষ্ঠানটি। কিন্তু চেকটি নগদায়নের জন্য একাধিক ব্যাংকে জমা দিলে তা ডিজঅনার হয়। সবশেষ গত বছরের ২২ অক্টোবর তাদেরকে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হলেও কোনো পদক্ষেপ নেননি শামীমা নাসরিন ও মো. রাসেল। তাই তাদের বিরুদ্ধে বাদী মামলা করেন। ইভ্যালির প্রতিষ্ঠাতা মো. রাসেল ও তার স্ত্রী কোম্পানির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনকে ২০২১ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর গ্রেপ্তার করে র্যাব। এরপর চেক জালিয়াতি, টাকা দিয়ে পণ্য না পাওয়াসহ নানা অভিযোগে তাদের বিরুদ্ধে সারা দেশে অনেক মামলা হয়। গত বছরের ১৮ ডিসেম্বর কাশিমপুর কারাগার থেকে জামিনে বের হন ইভ্যালির সিইও। থেকেই গ্রাহকদের আস্থা অর্জনের জন্য নানা অফার ও পাওনা টাকা পরিশোধের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন মো. রাসেল। গত শনিবার (১৩ জানুয়ারি) অনলাইন প্ল্যাটফর্ম জুমে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান, আগামী মে মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে পুরনো গ্রাহকদের দেনা পরিশোধ শুরু হবে।