ঢাকাসহ পার্শ্ববর্তী এলাকায় আবারো ভূমিকম্প, আতঙ্কে নগরবাসী

Staff Staff

Reporter

প্রকাশিত: ৩:৩১ অপরাহ্ণ, ডিসেম্বর ৫, ২০২৫

রাজধানী ঢাকাসহ আশে-পাশের এলাকার insanlar আবারো মৃদু ভূমিকম্প অনুভব করেছেন। এ ঘটনায় পুরো নগরজুড়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। মঙ্গলবার ভোর ৬টা ১৪ মিনিটে এই ভূমিকম্পটি হয়েছে, যার মাত্রা ছিল রিখটার স্কেল অনুযায়ী ৪.১। এর উৎপত্তিস্থল ছিল নরসিংদীর শিবপুরের কাছাকাছি। ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল থেকে দূরত্ব ছিল প্রায় ৩৮ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে।

অপর দিকে ইউরো-মেডিটেরিয়ান সিসমোলজিক্যাল সেন্টার জানিয়েছে, এই ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল গাজীপুরের টঙ্গী থেকে ৩৩ কিলোমিটার পূর্ব-উত্তরপূর্বে, আর নরসিংদী থেকে মাত্র ৩ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে। ভূপৃষ্ঠ থেকে এর গভীরতা ছিল নির্ণয় করা হয়েছে ৩০ কিলোমিটার।

এর আগে, ১ ডিসেম্বর মধ্যরাতে ১২টা ৫৫ মিনিট ১৬ সেকেন্ডে অনুভব করা হয় আরেকটি ভূমিকম্প, যার রিখটার স্কেলে মাত্রা ছিল ৪.৯। এই ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল মিয়ানমারের মিনজিনে। বাংলাদেশের চট্টগ্রাম ও অন্যান্য কিছু অঞ্চলেও সেই ভূমিকম্প অনুভূত হয়।

তার আগে, ২৭ নভেম্বর বিকেল ৪:১৫ এ আবারো ভূমিকম্প হয়েছিল ঢাকায়। ওই সময়ের রেকর্ড অনুযায়ী, এর মাত্রা ছিল ৩.৬ এবং কেন্দ্রস্থল ছিল নরসিংদীর পলাশ উপজেলার ঘোড়াশাল। একই দিন ভোরের দিকে সিলেট ও কক্সবাজারের টেকনাফে দু’দফা ভূমিকম্প অনুভূত হয়।

এর আগের সপ্তাহে, ২১ নভেম্বর শুক্রবার ও পরবর্তীতে ২২ নভেম্বর শনিবার, প্রায় ৩১ ঘণ্টার মধ্যে ঢাকাসহ আশপাশের এলাকায় চারবার ভূমিকম্প হয়। এর মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী ছিল ২১ নভেম্বরের রিখটার স্কেলে ৫.৭ মাত্রার ভূমিকম্প, যা নরসিংদীর মাধবদী থেকেestionsা সঞ্চালিত হয়। তার উৎপত্তিস্থল ছিল ভূগর্ভের ১০ কিলোমিটার গভীরে। এই ভূমিকম্পের ফলেদেশে কমপক্ষে ১০ জন নিহত হন এবং আহত হন পাঁচ শতাধিক মানুষ।

বর্তমানে দেখা যায়, বেশিরভাগ ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল হয়েছে নরসিংদী।