সহজে বহনযোগ্য বিশুদ্ধ মধু ‘হ্যানি স্যাচেট’ বাজারে আনলো ‘কৃষি’ Staff Staff Reporter প্রকাশিত: ৩:৩৮ অপরাহ্ণ, অক্টোবর ২৯, ২০২৫ বাংলাদেশের উদীয়মান নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ‘কৃষি’ তাদের নতুন প্রদর্শনীতে একটি গুরুত্বপূর্ণ যোগ করেছে, যা মধু গ্রহণের অভ্যাসে革命 নিয়ে আসবে। সম্প্রতি এ প্রতিষ্ঠান এক আকর্ষণীয় অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে ಪರಿಚয় করিয়েছে ‘হ্যানি স্যাচেট’—একটি অভিনব ও সুবিধাজনক মধু প্যাকেজিং পদ্ধতি, যা মধু খাওয়া আরও সহজ ও ঝামেলা মুক্ত করে তুলবে। এই অনুষ্ঠানে ‘কৃষি’ তাদের মিশন ও দীর্ঘ পথচলার গল্প উল্লেখ করে। কয়েক বছর ধরে দেশের গ্রামীণ মানুষ, কৃষক ও কৃষিশৈলীর সাথে সম্পৃক্ত হয়ে এ প্রতিষ্ঠান নিরাপদ ও স্বাস্থ্যকর খাদ্য উৎপাদনে কাজ করে যাচ্ছে। তাদের লক্ষ্য—প্রতিটি মানুষ যেন দিনভর প্রাকৃতিক গ্রামীণ উপকরণে তৈরি পুষ্টিকর খাবার উপভোগ করতে পারে, যা আধুনিক জীবনযাত্রার চান্দা ও সুবিধার কথা মাথায় রেখে তৈরি। নতুন এই উদ্যোগের মধ্যে যুক্ত হলো ‘হ্যানি স্যাচেট’—একটি ছোট, সহজ ও পরিবহনযোগ্য প্যাকেজিং স্যাচেট। এটি বোতল বা জটিল প্যাকেজের পরিবর্তে খুব সহজে ব্যাগ বা টিফিন বাক্সে রাখা যায়। ফলে যেকোনো সময় নিরাপদ ও তাজা মধু খাওয়া সম্ভব হয়ে ওঠে। এই প্রোডাক্টের মাধ্যমে মধু দৈনন্দিন জীবনযাত্রার অঙ্গ হয়ে উঠবে, সব বয়সের জন্য উপকারী ও স্বাস্থ্যসম্মত। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ইসমাইল, অতীশ দিপংকর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের প্রফেসর ড. মিহির লাল সাহা, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক এমডি. কাইয়ুম হোসেন ও দেশের আনাকাঙ্ক্ষিত শীর্ষ অধ্যাপক, ডাক্তার ও পুষ্টিবিদগণ। তাঁরা ‘হ্যানি স্যাচেট’ এর সম্ভাবনা ও এর সামাজিক ও অর্থনৈতিক ভূমিকা নিয়ে আলোচনা করেন। বাংলাদেশের মধু বিশেষজ্ঞ হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সৈয়দ মোহাম্মদ মইনুল আনোয়ার। তাঁর বক্তব্যে তিনি বলেন, আমাদের সবাইকে নিয়মিত মধু খেতে হবে, তবে নিশ্চিত থাকতে হবে যে সেটি ভেজাল নয়। তিনি আরও জানান, ভেজাল মধুর পরীক্ষা নিরীক্ষার জন্য সামাজিকভাবে প্রচলিত আগুন পরীক্ষা, পানির পরীক্ষা বা পিপড়া পরীক্ষা বিজ্ঞানসম্মত নয়, বরং এগুলো সম্পূর্ণ ভুয়া। ইভেন্টের শেষের দিকে কৃষি জানিয়েছে—‘হ্যানি স্যাচেট’ শুধু একটি পণ্য নয়, এটি আমাদের খাদ্যাভ্যাসে একটি নতুন জীবনধারা আনবে। এই উদ্ভাবনের মাধ্যমে কৃষি তার মিশন অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে—সবার জন্য নিরাপদ, পুষ্টিকর ও সহজে ব্যবহারের খাদ্য পৌঁছে দেওয়া। আরও বিস্তারিত জানতে গ্রাহকদের কৃষির ওয়েবসাইটে ভিজিট করতে অনুরোধ জানানো হয়। SHARES অর্থনীতি বিষয়: