এশিয়ার সর্বকালের সেরা টি-টোয়েন্টি একাদশে সাকিবের অন্তর্ভুক্তি Staff Staff Reporter প্রকাশিত: ২:৪০ অপরাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ৮, ২০২৫ আগামীকাল ৯ সেপ্টেম্বর সংযুক্ত আরব আমিরাতে শুরু হবে টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটের এশিয়া কাপের মহাকাব্যিক আসর। এর আগে ক্রিকেট বিষয়ক জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ইএসপিএন ক্রিকইনফো এশিয়ার সব সময়ের সেরা টি-টোয়েন্টি একাদশ ঘোষণা করেছে। এই তালিকায় বাংলাদেশের অতি শক্তিশালী ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান একমাত্র প্রতিনিধিত্ব করছে। প্রস্তুতকরা এই বিশেষ একাদশে অন্তর্ভুক্ত আরও অনেক বড় নাম। ভারতের থেকে চারজন, শ্রীলঙ্কার তিনজন, পাকিস্তানের দুইজন, এছাড়া আফগানিস্তান ও বাংলাদেশের একজন করে খেলোয়াড়ের নাম রয়েছে। ওই একাদশের উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলবেন শ্রীলঙ্কার সতর্ক ও অভিজ্ঞ সনৎ জয়সুরিয়া ও মাহেলা জয়াবর্ধনে। তিন নম্বর ব্যাটিংয়ে থাকবেন ভারতের কিংবদন্তি বিরাট কোহলি, চারে সুদর্শন সুর্যকুমার যাদব এবং পাচে দলের অধিনায়ক ও উইকেটরক্ষক মহেন্দ্র সিং ধোনি। সাত নম্বরে জায়গা পেয়েছেন বাংলাদেশের সাকিব আল হাসান, যিনি একজন অসাধারণ অলরাউন্ডার। এরপর আছেন পাকিস্তানের জনপ্রিয় অলরাউন্ডার শহীদ আফ্রিদি। আট নম্বরে দেখা যাবে আফগানিস্তানের রশিদ খানের খেলা এবং দলের পেস আক্রমণে পাকিস্তানের উমর গুল, ভারতের জাসপ্রীত বুমরাহ ও শ্রীলঙ্কার লাসিথ মালিঙ্গাকে। দ্বাদশ খেলোয়াড় হিসেবে স্থান পেয়েছেন পাকিস্তানের স্পিনার সাঈদ আজমল। এশিয়ার সর্বকালের সেরা টি-টোয়েন্টি একাদশটি হল: সনৎ জয়সুরিয়া, মাহেলা জয়াবর্ধনে, বিরাট কোহলি, সুর্যকুমার যাদব, মহেন্দ্র সিং ধোনি (অধিনায়ক ও উইকেটকিপার), সাকিব আল হাসান, শহীদ আফ্রিদি, রশিদ খান, উমর গুল, জাসপ্রীত বুমরাহ, লাসিথ মালিঙ্গা এবং সাঈদ আজমল। অপরদিকে, রবিবার আবারও ইউএস ওপেন জিতে নজরকাড়া কীর্তি অর্জন করলেন বেলারুশের স্টার আরিনা সাবালেঙ্কা। তিনি প্রতিপক্ষ আমান্ডা আনিসিমোভাকে ৬-৩, ৭-৬ (৩) গেমে হারিয়ে দ্বিতীয় বার টানা ইউএস ওপেনের শিরোপা জিতলেন। এই বিজয়ে তার ক্যারিয়ারে চতুর্থ গ্র্যান্ড স্ল্যাম শিরোপা অর্জিত হলো। ২০২২ সাল থেকেই তিনি কোনো হার্ডকোর্ট গ্র্যান্ড স্ল্যাম ফাইনাল মিস করেননি। সেরেনা উইলিয়ামসের পর প্রথম নারী খেলোয়াড় হিসেবে তিনি টানা দুটি ইউএস ওপেনের শিরোপা জিতলেন। সেরেনা ২০১২ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত তিনবার এই প্রতিযোগিতায় শিরোপা জিতেছিলেন। খেলার পর সুখবর জানান সাবালেঙ্কা, তিনি বললেন, ‘আমি সবাইকে ধন্যবাদ জানাতে চাই যারা আমার জন্য উৎসাহ দেখিয়েছে। আমি ভবিষ্যতেও অনেক ফাইনাল খেলবো এবং পৃথিবীর যে কোনো প্রান্ত থেকে আসা আমার দর্শকদের আমার খেলার সাক্ষী হতে দেখতে চাই।’ অন্যদিকে, ২৪ বছর বয়সী আমান্ডা আনিসিমোভার জন্য এই আঘাত ছিল বড় হতাশার। দর্শকদের পক্ষ নেয়া সত্ত্বেও তিনি ম্যাচে ছন্দ ধরে রাখতে পারেননি। ম্যাচ শেষে আবেগপ্রবণ হয়ে তিনি বলেছেন, ‘এটি ছিল একটি অসাধারণ গ্রীষ্ম। টানা দুইবার ফাইনাল জেতা ভাল, কিন্তু আজ আমি আমার স্বপ্নের জন্য যথেষ্ট লড়াই করতে পারিনি।’ আরিনা সাবালেঙ্কা ছিল প্রায় নিখুঁত, খেলায় কেবল ১৫টি আনফোর্সড ইরো করেছিলেন। তবে আনিসিমোভার ভুলের সংখ্যাও ছিল ২৯টি। এই সব দিয়ে তিনি যথেষ্ট সুবিধা নিয়েছেন। খেলার ট্রাইব্রেকারে তিনি দারুণভাবে মনোযোগ দিয়ে জয়ী হয়েছেন ও নতুন করে শিরোপা ধরে রাখলেন। SHARES খেলাধুলা বিষয়: