করোনার প্রভাবে আয় কমেছে ৮৪ শতাংশ ক্ষুদ্র উদ্যোক্তার Staff Staff Reporter প্রকাশিত: ১২:০৬ অপরাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ২৬, ২০২২ করোনার অভিঘাতে দেশের ৮৩ দশমিক ৯০ শতাংশ ক্ষুদ্র উদ্যোক্তার আয় কমেছে। ক্ষুদ্র উদ্যোগ থেকে ৪০ শতাংশ চাকরি হারিয়েছেন। ২২ শতাংশ ছোট উদ্যোক্তা ঋণের কিস্তির টাকা নিয়মিত পরিশোধ করতে পারেননি। সাড়ে ৫ শতাংশ চাহিদা অনুযায়ী ঋণ পাননি। আর্থিক ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে সঞ্চয় ভেঙেছেন ৪৭ শতাংশ উদ্যোক্তা। ২১ শতাংশ উদ্যোক্তা নিজের সম্পদ বিক্রি করেছেন। করোনা সংক্রমণে ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রমে অভিঘাতের বিষয়ে ‘বাংলাদেশের ক্ষুদ্রঋণ গ্রাহকদের ওপর করোনার প্রভাব’ শীর্ষক এক গবেষণা প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে। ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানগুলোর সংগঠন ইন্টারন্যাশনাল নেটওয়ার্ক অব অল্টার্নেটিভ ফাইন্যান্সিং ইনস্টিটিউশনস (ইনাফি) বাংলাদেশ এই গবেষণাটি পরিচালনা করে। শনিবার রাজধানীর মহাখালীতে ব্র্যাক সেন্টারে ইনাফি আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়। ইনাফি বাংলাদেশের চেয়ারপারসন এসএন কৈরির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব শেখ মোহাম্মদ সলীম উল্লাহ। বিশেষ অতিথি মাইক্রো ক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটির (এমআরএ) নির্বাহী ভাইস চেয়ারম্যান মো. ফসিউল্লাহ। প্রতিবেদনটি উপস্থাপন করেন ইনাফির প্রোগ্রাম ম্যানেজার তাসনোভা ফারহেম। প্রতিবেদনে তিনি বলেন, দুই বছরে এই খাতে সম্পৃক্ত মানুষের ওপর জরিপ করে প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে। দেশের প্রায় ৭৪ শতাংশ উদ্যোক্তা ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে ঋণ নিয়ে ব্যবসা পরিচালনা করছেন। করোনায় তাদের যে ক্ষতি হয়েছে তাতে নীতি সহায়তা বাড়ানো প্রয়োজন। অনুষ্ঠানে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের সচিব শেখ মোহাম্মদ সলীম উল্লাহ বলেন, করোনায় সরকারি প্রণোদনা কীভাবে মানুষকে সাহায্য করেছে, সেটা নিয়েও পর্যাপ্ত গবেষণা প্রয়োজন। এমআরএ-এর নির্বাহী ভাইস চেয়ারম্যান মো. ফসিউল্লাহ জানান, ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানগুলোর তহবিল সংকট নিরসনে তারা কাজ করছেন। তাদেরকে সহজ শর্তে তহবিল জোগান দেওয়ার জন্য নীতিমালা সহজ করা হয়েছে। SHARES অর্থনীতি বিষয়:
করোনা সংক্রমণে ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রমে অভিঘাতের বিষয়ে ‘বাংলাদেশের ক্ষুদ্রঋণ গ্রাহকদের ওপর করোনার প্রভাব’ শীর্ষক এক গবেষণা প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে। ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানগুলোর সংগঠন ইন্টারন্যাশনাল নেটওয়ার্ক অব অল্টার্নেটিভ ফাইন্যান্সিং ইনস্টিটিউশনস (ইনাফি) বাংলাদেশ এই গবেষণাটি পরিচালনা করে। শনিবার রাজধানীর মহাখালীতে ব্র্যাক সেন্টারে ইনাফি আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়। ইনাফি বাংলাদেশের চেয়ারপারসন এসএন কৈরির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব শেখ মোহাম্মদ সলীম উল্লাহ। বিশেষ অতিথি মাইক্রো ক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটির (এমআরএ) নির্বাহী ভাইস চেয়ারম্যান মো. ফসিউল্লাহ। প্রতিবেদনটি উপস্থাপন করেন ইনাফির প্রোগ্রাম ম্যানেজার তাসনোভা ফারহেম। প্রতিবেদনে তিনি বলেন, দুই বছরে এই খাতে সম্পৃক্ত মানুষের ওপর জরিপ করে প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে। দেশের প্রায় ৭৪ শতাংশ উদ্যোক্তা ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে ঋণ নিয়ে ব্যবসা পরিচালনা করছেন। করোনায় তাদের যে ক্ষতি হয়েছে তাতে নীতি সহায়তা বাড়ানো প্রয়োজন। অনুষ্ঠানে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের সচিব শেখ মোহাম্মদ সলীম উল্লাহ বলেন, করোনায় সরকারি প্রণোদনা কীভাবে মানুষকে সাহায্য করেছে, সেটা নিয়েও পর্যাপ্ত গবেষণা প্রয়োজন। এমআরএ-এর নির্বাহী ভাইস চেয়ারম্যান মো. ফসিউল্লাহ জানান, ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানগুলোর তহবিল সংকট নিরসনে তারা কাজ করছেন। তাদেরকে সহজ শর্তে তহবিল জোগান দেওয়ার জন্য নীতিমালা সহজ করা হয়েছে।